বাঙালীরা বাজি ধরার শিল্পকে সবসময়ই রোমাঞ্চকর বলে মনে করেছে। বিপ্লবী হওয়ার দীর্ঘ ইতিহাস থাকার দরুন বাংলাদেশের মানুষ ঝুঁকি নিতে কোনোদিন পিছপা হয়নি। যুগে বাংলাদেশের মানুষ খেলাধুলায় বাজি ধরার উপায় খুঁজে পেয়েছে এবং আজকাল, বিডি বেট সাইটের সাহায্যে, এটি আরও সহজ হয়ে উঠেছে।
এই নিবন্ধে আমরা বাংলাদেশের সেরা এবং সর্বাধিক জনপ্রিয় কিছু বুকমেকারদের দিকে নজর দেব যারা পুরো ব্যাপারটিকে সম্ভব করে তোলে। আমরা আপনাকে দেখাব কিভাবে বাজির জন্য সাইট খুঁজে বের করতে হয়, কিভাবে বাজি ধরতে হয় এবং আপনার অন্য সব প্রশ্নের উত্তর দেব, কাজেই পড়তে থাকুন!
আপনার যে জিনিসটি প্রথম জানা উচিত, সেটা হচ্ছে অনলাইনে কীভাবে বাজি রাখতে হয়। এটি সফলভাবে করতে হলে এই পদ্ধতিগুলি অনুসরণ করুন:
প্রথমে আপনার পছন্দসই বাজি সাইটে যান। ওখানে আপনাকে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। এটা খুব একটা কঠিন ব্যাপার নয়। আপনার প্রয়োজীয় সব তথ্য দিলে পরে আপনার অ্যাকাউন্ট জলদি তৈরি হয়ে যাবে।
এর পরে আপনাকে টাকা জমা করতে হবে আপনার অ্যাকাউন্টে। ডিপোজিট করুন যতটা আপনি চান।
কি পদ্ধতি দ্বারা আপনি টাকা ফেলবেন সেটা সম্পূর্ণ আপনার উপর। অনেক বিশ্বস্ত অ্যাপ আছে যেমন PayPal। আপনার যেভাবে সুবিধা, সেভাবেই টাকা ফেলবেন।
বাংলাদেশ পণ ও বাজির লম্বা ইতিহাস আছে। দেশে প্রথম জুয়ার খেলা ছিল দেশের বৃহত্তম রেস ট্র্যাকে ঘোড়দৌড়। এই খেলার উপর বাজি ধরার জন্য ভিড় হতো প্রচুর, কিন্তু ইদানিংকালে বেশিরভাগ বাজি বিদেশী রেসের উপর রাখা হয়।
এর কারণ ১৮৬৭ খ্রিস্টাব্দের পাবলিক গ্যাম্বলিং অ্যাক্ট। ঘোড়দৌড় এবং ক্রিকেট, দুটি সর্বাধিক জনপ্রিয় খেলার জুয়া সহ সমস্ত বাজিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে এই আইন, যার কারণে প্রত্যেক এলাকায় জুয়া খেলার পরিবর্তন ঘটে।
তবে দেখতে গেলে এটি এই দেশে বাজি ধরার উপর খুবই সামান্য প্রভাব ফেলেছিল কারণ বাঙালি গুপ্তভাবে জুয়া খেলা শুরু করেছিল। এখনো অনেক মানুষ আছে যারা এইভাবেই তাদের ক্রীড়াপ্রেম প্রকাশ করে।
বাংলাদেশে কি অনলাইন বেটিং বৈধ?
১৮৬৭ খ্রীষ্টাব্দে বাজি ধরা এবং সবরকম বাংলা পণ ও জুয়া খেলাকে আইনিতভাবে অবৈধ ঘোষণা করা হয় এবং স্বাধীনতা অর্জনের পরেও এই আইন পালটানো হয়নি। কাজেই তৎকালীন বাংলাদেশে কোন এখনও কোনো ক্যাসিনো আপনি পাবেন না। তার মানে এই নয় যে বাঙালি বাজি ধরে না। ক্রিকেট কিংবা ফুটবপ্রেমীদের জন্য অনেক বেটিং সাইট আছে যার দ্বারা আপনি নানারকম ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় বাজি ধরতে পারেন।
যদিও দেখতে গেলে এটি আইনত অপরাধ, তবে অনলাইন বেটিং সাইটের মাধ্যমে বাজি ধরার অনেক সুবিধা আছে। অনেক বেটিং সাইট বাংলাদেশী বেটরদের জন্য তাদের দরজা খুলে দিয়েছে। তাই অনলাইন বেটিং ক্রমশ জনপ্রিয় হচ্ছে। আমাদের নিবন্ধে উল্লিখিত বিশ্বস্ত সাইটগুলির সাথে বাজি ধরা আপনাকে আর্থিক ক্ষতির থেকে বাঁচিয়ে রাখবে।
কথায় বলে সাবধানের মার নেই!
কিভাবে সঠিক বেটিং সাইট নির্বাচন করবেন
আপনি কি একবারের দেখাতেই মানুষ চিনে ফেলতে পারেন? কাজটা বেশ কঠিন, তাই না? চোখের দেখায় মানুষ চিনতে না পারলে তো সাইট চেনা আরো দুষ্কর! তবে চাপ নেবেন না। একটু কাঠ খড় পোড়ালে সবই সম্ভব! শিখে নিন কিভাবে বাছবেন সেরা পণ সাইট কোনটি:
আপনি যখন অনলাইনে বাজার করেন, তখন নিশ্চয়ই আপনি অন্ধবিশ্বাসের উপর নির্ভর করে কাজ করেন না। আপনি আগে দেখেন যে জিনিসটি আপনি নিচ্ছেন, সেটি আদতে ঠিকঠাক কিনা। এর জন্য রিভিউ পড়া জরুরি। বেটিং সাইট বাছার আগে আপনাকে বেশ কয়েকটা রিভিউ পড়ে দেখতে হবে যে প্রত্যেকটার সুবিধা-অসুবিধা কি। রিভিউ থেকে আপনি অনেক মূল্যবান তথ্য পাবেন যা আপনাকে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে।
পরের ধাপ হচ্ছে রিভিউয়ের থেকে যা শিখলেন, সেটা কাজে লাগানো। আপনি যখন বাজারে কেনাকাটি করতে যান, তখন নিশ্চয় অনেক দোকান ঘুরে দেখেন। কোথায় কিসের কিরকম দাম, সবই জানা দরকার কিছু কেনার আগে। ক্রীড়া পণ সাইটের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য। নানা সাইটের রিভিউ পড়ে আপনাকে একটির সঙ্গে আরেকটির তুলনা করতে হবে, এবং তার ভিত্তিতে নিতে হবে সিদ্ধান্ত।
সিনেমা দেখতে যাওয়ার আগে আমরা সকলে আগে ট্রেলার নিয়ে চর্চা করে থাকি। গাড়ি কেনার আগে যেমন 'টেস্ট রান' নি, সেরকম ভাবে বাংলাদেশী বাজি সাইট নির্বাচনের সময় তাদেরও একটু চেখে দেখতে হয়। সাইট খুলে একটু নাড়াচাড়া করে দেখে নিন আপনার পছন্দের কিনা। কিভাবে ব্যবহার করবেন সেটারও আন্দাজ হয়ে যাবে, আরকি!
এইসব কিছু করার পরে আপনার কাছে ঠিকঠাক সিদ্ধান্ত নেওয়ার সবরকম তথ্যই থাকবে। দেখেশুনে বেছে নেবেন একটা পণ সাইট যার দ্বারা বাজি রাখা হয় আপনার কাছে সবচেয়ে সহজ ও মজাদার।
বাংলাদেশের সেরা ৫টি স্পোর্টস বেটিং সাইটকে চিনে রাখুন
খেলাধুলার জন্য বাজি সাইট কিভাবে চিনতে হয়, সেটা তো দেখা গেল, কিন্তু তাই বলে কি সবসময় বাছাবাছি করতে হবে নাকি? মোটেই না! চলুন আপনার মোলাকাত করিয়ে দিই বাংলাদেশের পাঁচটি সেরা বাজি সাইটের সাথে।
22Bet
22Bet প্রথম দিকের অনলাইন বুকমেকারদের মধ্যে একটি। সাইটটি 1997 সাল থেকে কাজ করছে। 22Bet নিরাপদ না হলে এতদিন টিকে থাকত না, এবং ২৫ বছর ধরে জনগণের সেবা করার পরে সবাই 22Bet কে সমীহ করে চলে। 22Bet এর সদর দফতর সাইপ্রাসে। কাহনাওয়াকে গেমিং কমিশন তাদের তত্ত্বাবধান করে। 22Bet-এ আপনার টাকা নিরাপদ, তাই আপনি বিশ্বাসের সাথে ডিপোজিট করতে এবং গেম খেলতে পারেন।
MelBet
MelBet তাদের অবিশ্বাস্য পরিষেবাগুলির জন্য পরিচিত 2012 সাল থেকে, যখন এটি প্রথম প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এই কোম্পানি কুরাকাও এবং নাইজেরিয়াতে লাইসেন্সপ্রাপ্ত এবং প্রতি মাসে বাজি ধরার জন্য 30,000টি প্রাক-ম্যাচ ইভেন্ট অফার করে। তারা একটি লাইভ স্ট্রিমিং পরিষেবাও প্রদান করে যা লা লিগা, বুন্দেসলিগা, প্রিমিয়ার লিগ ইত্যাদির থেকে প্রচুর ম্যাচ দেখায়। তবে ওদের সেরা কৃতিত্ত হল মাল্টি-লাইভ, যেখানে ওরা আপনাকে ৪টি ভিন্ন ইভেন্ট দেখার এবং বাজি ধরার সুযোগ করে দেয়।
Bet365
ক্রিকেট, ফুটবল, হকি, আপনার মনে যেই খেলার প্রতি আকর্ষণই থাকুক না কেন, Bet365 এর সাহায্যে আপনি সেই খেলার উপর বাজি ধরতে পারেন খুবই সহজ ভাবে। অ্যাকাউন্ট খুলতে যতটা সময় লাগে আরকি, তারপরেই আপনি সরাসরি যে কোন ম্যাচের ওপর বেটিং করতে পারেন ও লাইভসট্রিম দেখতে পারেন। বিশ্বের নানা দেশে বিস্তৃত হয়েছে Bet365, কাজেই বাংলাদেশীদের কাছেও এই সাইটটি সমানরুপে সুরক্ষিত।
1xBet
এই সাইপ্রাস-ভিত্তিক কোম্পানিটি ইউরোপ, এশিয়া এবং লাতিন আমেরিকায় 5,000 এরও বেশি লোককে নিয়োগ করে। যদিও এই খেলা বাজি সাইটে বাজি ধরার জন্য উপলব্ধ খেলার বিস্তৃত বৈচিত্র্য আছে, 1xBet ক্রিকেটের উপর বিশেষ জোর দিয়ে বাংলাদেশে অনেক নতুন গ্রাহককে আকর্ষণ করে। এটি সারা বিশ্ব থেকে হরেকরকম পেমেন্ট পদ্ধতির গ্রহণ করে এবং দাবি করে যে ওদের কাছে সবচেয়ে বেশি মার্কেট রয়েছে বেটিং করার জন্য।
William Hill
William Hill কোম্পানিকে কে ন চেনে? William Hill বাংলাদেশে শত শত অনলাইন ক্যাসিনো চালায় যেখানে আপনি আপনার পছন্দের গেম খেলতে পারেন। এর মধ্যে রয়েছে সমস্ত ক্লাসিক ক্যাসিনো গেম যেমন ব্ল্যাকজ্যাক, ক্র্যাপস, রুলেট এবং পোকার। সেইসাথে রয়েছে নয়া প্রযুক্তির স্লট মেশিন। এই সব গেমের লাইভ ভিডিও সংস্করণগুলির William Hill এ। বাজি ধরতে হলে William Hill হল এক কথায় অতুলনীয়।
কিরকম বোনাস আপনি বাংলাদেশে বাজির সাইটগুলিতে পেতে পারেন
আপনি কোথায় বেটিং করবেন সেটা ঠিক করার সময় প্রধান বিষয় হচ্ছে বোনাস। আপনি এত টাকা ঢালবেন, তার পরিবর্তে কিছু পুরস্কার নিশ্চয় আবশ্যক! নানা অ্যাপ নানা রকমের বোনাস দিয়ে থাকে। চলুন দেখে নিই আপনি কি ধরনের বোনাস পেতে পারেন সমস্ত পণ সাইট থেকে!
22Bet
যদিও নামে 22Bet, আপনাকে আপনার বোনাস পেতে হলে ২২ বার বাজি ধরতে হবে না। একবারই যথেষ্ঠ! আপনার বাজির পরিমাণ শুধু ১২,০০০ টাকা না ছাড়লেই হলো। ১২,০০০ এর কমে যে কোনো বাজি ধরুন, তার বোনাস পাবেন ১০০%। এই বোনাস দিয়ে তারপর আপনি ২২ কেন, ৫০ বারও বাজি ধরতে পারেন!
1XBet
1xBet অনেক বছর ধরে অনলাইন বুকমেকারদের তালিকায় শীর্ষসথানে রয়েছে এবং তার পিছনে যথেষ্ট কারণ রয়েছে। এই অ্যাপের মাধ্যমে বাজি ধরার বোনাস পাবেন আপনি ১০,০০০ টাকা পর্যন্ত। এত বড় বোনাস পাওয়া চারটিখানি কথা নয়, কাজেই আজই আপনার প্রথম ডিপোজিট শেরে রাখুন!
MelBet
আপনি যদি ১০,০০০ টাকা অব্দি বাংলা বাজি ধরেন, তাহলে MelBet এর তরফ থেকে আপনার জন্য ১০০% এর বোনাস পাবেন। এই বোনাস পেতে গেলে আপনাকে আগে অ্যাকাউন্টে টাকা জমা করতে হবে। তারপর যখন আপনি বাজির টাকা জমা করবেন, তখন আপনি আপনার বোনাস পেয়ে যাবেন সরাসরি। Melbet আপনাকে এক লহমা অপেক্ষা করাবে না!
MostBet
MostBet এর সাথে যদি আপনি বেটিং করেন, তাহলে আপনি আপনার প্রথম ডিপোজিটে ১০০% অব্দি বোনাস পাবেন। এটি খাটবে শুধুমাত্র যদি আপনার ডিপোজিট হয় ২৫,০০০ টাকা কিংবা তার কম। এরকম অফার খুব কম অ্যাপই দেয়, কাজেই সুযোগ হাতছাড়া করবেন না! এখনি MostBet অ্যাপটি ডাউনলোড করুন এবং বেটিংএর মজা উপভোগ করুন পুরোদমে!
কিভাবে বাংলাদেশের একজন বুকমেকারের কাছে বাজি ধরা শুরু করবেন?
এইবারে আসল খেলা। শিখলেন তো অনেক কিছুই, তবে এইবার আপনাকে দেখাবো বাংলা বেটিং সাইটে বাজি ধরা শুরু করতে গেলে কি কি করতে হয়।
নিবন্ধন
ইংরিজিতে যাকে বলে রেজিষ্টার করা। এইটা হচ্ছে প্রথম কাজ। যেই সাইটে আপনি বেট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, সেখানে আগে আপনাকে একটি অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। নিজের নাম, পদবী, ফোন নাম্বার, ইমেইল, ব্যাংকের পুঙ্খানুপুঙ্খ তথ্য, সব গুছিয়ে দিতে হবে। অ্যাকাউন্ট তৈরির শেষে আপনাকে লগিন করার জন্য পাসওয়ার্ড তৈরি করতে হবে। এটি মনে রাখবেন, কারণ প্রত্যেকবারই এটি আপনার কাজে লাগবে।
জমা
অ্যাকাউন্ট তো তৈরি হলো। এর পরের ধাপ হচ্ছে অ্যাকাউন্টে টাকা ফেলা। টাকা না ফেললে তো কোনো কাজই হবে না। তাই সবার আগে আপনাকে ডিপোজিট করতে হবে কিছু টাকা। মনে রাখবেন যে প্রথমবার টাকা জমা করার জন্য আপনি কিছু বোনাস পাবেন। সেটা নিবন্ধন করার সময়ই বেছে নিতে হয়। আপনি যেই মুহুর্তে টাকা জমা করবেন, তৎক্ষণাৎ আপনার বোনাস আপনার হাতে চলে আসবে।
বাজি রাখা
এরপর আপনি অনলাইন খেলাধুলার উপর বাজি ধরতে পারেন। বেছে নিন আপনার সাধের ক্রীড়া, তারপর আপনি যেই ম্যাচে বাজি ধরতে চাইছেন। কোন দলের উপর বাজি ধরবেন ঠিক করে নিন, তারপর এক বোতাম টিপলেই কার্যসিদ্ধি। বসে যান তারপর লাইভস্ট্রিম দেখতে এবং সরাসরি দেখে নিন বাজি লাগলো কিনা!
এইবারে আমরা একঝলকে দেখে নিন বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রীয় তিনটি অনলাইনে বাজি খেলার সাইট।
1xBet
রেজিষ্টার করতে কোনো সময়ই লাগবে না আপনার 1xBet অ্যাপ ব্যবহার করলে! টাকা জমা করার অনেক পদ্ধতিও পাবেন হাতের মুঠোয়। বাজি ধরার মজা যদি উপভোগ করতে চান পুরোদমে, তাহলে 1xBet এর অ্যাপ আপনার চাই। মহূর্তের মধ্যে বাজি ফেলুন ও জিতে নিন আপনার ডিপোজিট বোনাস! এখানে আপনি নির্দ্বিধায় টাকাতে লেনদেন করতে পারেন।
আপনি যদি eSports এর উপর বাজি ধরতে চান, তাহলে 22Bet এর থেকে আর বাজি ধরার ভালো সাইট নেই। কাউন্টার স্ট্রাইক, ফোর্টনাইট, ইত্যাদি গেমের উপর বাজি ধরা এখন অত্যন্ত জনপ্রিয়। শুধু তাই নয়, 22Bet এর বিশাল ফুটবল জ্যাকপটও ভীষণ আকর্ষণীয়। আপনি যদি আপনার পছন্দসই সব ম্যাচ সরাসরি দেখে নিতে চান, তাহলে 22Bet সেই ব্যবস্থাও করতে তৈরি।
Megapari তুলনমূলকভাবে নতুন অনলাইন বেটিং সাইট হতে পারে, কিন্তু ওদের বেটিং অ্যাপটি অসাধারণ। নানা রকমের খেলা আছে যার ওপর আপনি বাজি ধরতে পারেন মনের আনন্দে। যত না খেলা, তার মতনই বিচিত্র টাকা লেনদেনের পন্থা আপনার জন্য অপেক্ষা করছে Megapari অ্যাপে। এখানেও আপনি সরাসরি লাইভস্ট্রিম দেখে নিতে পারেন আপনার সবচেয়ে প্রত্যাশিত ম্যাচগুলো বিনা সমস্যায়।
বাংলাদেশে জনপ্রিয় পেমেন্ট পদ্ধতি কোনগুলি?
টাকা জমা দেওয়া কিংবা তোলার ব্যাপারে আপনার কাছে অনেক বিকল্প ব্যবস্থা আছে। চলুন সেগুলো একটু দেখে নি।
বিকাশ
এটি হলো বাংলাদেশের গর্ব। এই অ্যাপটি বাঙালিদের হাতে তৈরি বাঙালিদের জন্যই এবং অনেক বাংলাদেশী বেটিং সাইট বিকাশ ব্যবহার করে। MelBet থেকে টাকা তোলা ও ফেলা খুবই সহজ করে তুলেছে বিকাশ।
আপনি কি বিকাশের সাথে বাজি ধরতে চান? আমাদের পরিদর্শন করুন বিকাশ বেটিং.
PayPal
সবচেয়ে জনপ্রিয় পেমেন্ট সিস্টেমগুলির মধ্যে একটি হওয়ার দরুন পেপ্যাল আপনার তহবিল জমা করার একটি খুব নিরাপদ এবং আরামদায়ক উপায় অফার করে।
MasterCard
মাস্টারকার্ডের ডেবিট কার্ডের সাথে আপনি অনুরোধের ভিত্তিতে যেকোনো ব্যাঙ্ক শাখায় সার্ভিস পেতে পারেন।
Bank Wire
যদি আপনি নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত থেকে থাকেন, তাহলে ব্যাংক থেকেই টাকার লেনদেন করুন। এতে সময় বেশি লাগে বটে, তবে টাকা মার যাওয়ার কোনো ভয় থাকবে না।
অনলাইন বাজি ধরবেন কিসের উপর?
বাংলাদেশে বাজির শুরু ঘোড়া দৌড় দিয়ে। এটি এমন একটি খেলা যে মানুষ আজ অবধি এর উপর বাজি ধরে। তবে ঘোড়ার দৌড়ের মতনই বেটিং এর শিল্প থেমে নেই। ক্রিকেট, ফুটবল, টেনিস, হকি, ভলিবল ইত্যাদির মতো অনেক খেলা রয়েছে যাদের উপর বাংলাদেশিরা বাজি ধরতে পারে। এই তালিকার কোন শেষ নেই, এবং এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। বাংলাদেশীদের খেলাধুলার প্রতি যে ভালোবাসা, সেটাই প্রমাণ হচ্ছে এই বৃদ্ধির দরুন।
বিজ্ঞানের অগ্রগতির সঙ্গে কাউন্টার স্ট্রাইকের মতো ইস্পোর্টগুলিও নতুন প্রজন্মের কাছে বাজি ধরার জন্য জনপ্রিয়। শিল্পের বিকাশ তো হবেই! এবং তার সাথে হরেক রকমের নতুন খেলতে বাজি ধরার রেওয়াজ চালু হবে। এই ব্যাপারে অন্তত সবাই একমত!
অনলাইন মার্কেটিং-এ 10 বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতা এবং 5 বছরেরও বেশি সময় ধরে জুয়ার অ্যাফিলিয়েশন সেক্টরে বিশেষ ফোকাস সহ, মার্টিন লাসমানিস তার কুলুঙ্গিতে একজন সত্যিকারের বিশেষজ্ঞ। আজ, মার্টিনের দৃষ্টিভঙ্গি হল বিশ্বের বৃহত্তম লিড জেনারেটর কোম্পানি তৈরি করা। সৌভাগ্যবশত, আমরা তার স্বপ্ন বাস্তব করতে নিখুঁত দল আছে!
Vitalii Shkura
এসইও প্রধান
জুয়ার কুলুঙ্গিতে সাইট প্রচারে তার 7 বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে। তার প্রধান বিশেষত্ব হল এসইও - সার্চ ইঞ্জিন থেকে লিড পাওয়া। তিনি ইউরোপীয় এবং বিশ্ব ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপে বাজি ধরতে পছন্দ করেন।
Arturs Korolkovs
অধিভুক্ত প্রধান
iGaming শিল্পে অ্যাফিলিয়েট এবং সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ে 3 বছরের অভিজ্ঞতা সহ বিপণন বিশেষজ্ঞ। শিল্প সম্পর্কে তার গভীর গভীর উপলব্ধি এবং ড্রাইভিং বৃদ্ধির একটি প্রমাণিত ট্র্যাক রেকর্ড তাকে দলের একজন গুরুত্বপূর্ণ "খেলোয়াড়" করে তোলে।
Yevhen Annikov
এসইও বিশেষজ্ঞ
এক বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতা সহ যোগ্য বিশেষজ্ঞ। অনুসন্ধান ফলাফলে একটি ওয়েবসাইট এর দৃশ্যমানতা বাড়ানোর জন্য প্রচার এবং অপ্টিমাইজ করার অনেক পদ্ধতিতে জ্ঞানী
Joy Castillo
বিষয়বস্তু দলের নেতা
বিষয়বস্তু এবং অন-পৃষ্ঠা এসইও-তে পাঁচ বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতার সাথে, জয় কাস্টিলো খেলাধুলা, গেমস এবং পড়ার প্রতি আগ্রহী। তিনি ক্রমাগত ব্যবহারকারীদের তাদের প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করার জন্য সরাসরি এবং সৃজনশীল উপায় খুঁজছেন।
Ana Reyes
বিষয়বস্তু পরিচালক
জুয়ার কুলুঙ্গিতে 2 বছরের অভিজ্ঞতা সহ ওয়েব কন্টেন্ট ম্যানেজার। ক্ষেত্রের তার দক্ষতা নিশ্চিত করে যে সমস্ত প্রয়োজনীয় বিষয়বস্তু আমাদের সাইটে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে এবং আমাদের পাঠকদের চাহিদা পূরণ করে এমনভাবে সাজানো হয়েছে।
শাগ্নিক বর্মন বরাবর কলকাতার বাসিন্দা। ছেলেবেলা থেকে ক্রিকেট ও ফুটবল দেখে ও খেলে বড় হওয়ার দরুন তার খেলাধুলার প্রতি ভালোবাসা অগাধ। সেই ভালোবাসা প্রথমে কলম এবং এখন কীবোর্ড দ্বারা প্রকাশ পায়।